বোয়ালখালীতে মাদ্রাসাছাত্র ইফতেখার মালিকুল মাশফিকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় মামলা করেছে পরিবার।
শনিবার (৫ মার্চ) দিবাগত রাতে নিহতের মামা মাসুদ খান বাদি হয়ে এ মামলা করেন।
তবে এর আগে আটক তিন মাদরাসা শিক্ষককে মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়নি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
বোয়ালখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম বলেন, মাদ্রাসাছাত্র খুনের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আটক তিনজনকে এখনও মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়নি।
শনিবার মাদ্রাসাছাত্র ইফতেখার মালিকুল মাশফিকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বোয়াখালীর পশ্চিম চরণদ্বীপ হযরত মওলানা অছিয়র রহমান হেফজখানায় স্টোর রুম থেকে কম্বল মোড়ানো মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত মাশফিক উপজেলার চরণদ্বীপ ইউনিয়নের ফখিরাখালী বকস্ মিয়া সওদাগরের বাড়ির আবদুল মালেকের ছেলে। একবছর আগে মাশফিককে কোরআন শিক্ষার জন্য ওই মাদরাসায় ভর্তি করা হয়। কয়েকদিন আগে সে ছুটিতে বাড়িতে আসে। শুক্রবার (৪ মার্চ) বিকেলে ছুটি শেষে তাকে মাদরাসায় দিয়ে আসা হয়।