জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট : কটটা ভূমিকা রাখল যুক্তরাষ্ট্র

(Last Updated On: )

মিয়ানমারের রাখাইনে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়ন আর নির্বিচারে নির্যাতনের শিকার হয়ে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট সীমান্ত পেরিয়ে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকে পড়লে কক্সবাজারের কয়েকটি কেন্দ্রে তাদের আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ।

এর পর থেকেই জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহায়তায় তাদের জরুরি মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে বাংলাদেশ সরকার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী আশ্রয় কেন্দ্র এখন কক্সবাজার।

তবে এতদিন ধরে থাকা রোহিঙ্গাদের ফেরাতে কার্যকর কোন প্রচেষ্টা দেখায়নি আন্তর্জাতিক সংস্থা। মিয়ানমার সরকারের টালবাহানায় বারবার পিছিয়েছে এই প্রক্রিয়া।

খ্যাতনামা সাময়িকী দ্য ডিপ্লোম্যাট পত্রিকায় মাইকেল পি. স্কার্ফ, পল আর. উইলিয়ামস ও মিলেনা স্টেরিওর এসব কথা লিখেছেন।

যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী উইলিয়াম ই. গ্লাডস্টোন বলেছিলেন, জাস্টিস ডিলেড ইজ জাস্টিস ডিনাইড। বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায়, বিচার বিলম্বিত হওয়া মানে বিচার না হওয়া। আইজীবী হিসেবে যারা প্রায় প্রতিটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ও হাইব্রিড ট্রাইব্যুনালে এবং বিশ্বব্যাপী দুই ডজনেরও বেশি শান্তি আলোচনায় উপদেশ দিয়েছেন, আমরা শান্তি ও জোট সংরক্ষণের নামে নৃশংসতা এড়িয়ে যাওয়ার ফলাফল সরাসরি দেখেছি।