‘করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট খুবই অ্যাগ্রেসিভ। আমরা শুনেছি ও দেখেছি। আমাদের দেশেও কিছু পাওয়া গেছে। এগুলো আমরা ট্রেস করেছি। ট্রেসিংয়ের মাধ্যমে দেখেছি খুব বেশি ছড়ায়নি। সরকার সঠিক সময়ে বর্ডার সিল করে দেয়ার ফলে দেশ এখনো কিছুটা হলেও নিরাপদে আছে।’
সোমবার (১৭ মে) দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, করোনার সংক্রমণ আগের তুলনায় কমেছে। সরকার দূরপাল্লার বাস, ট্রেন ও লঞ্চ বন্ধ রেখেছে। এসব যানবাহন চলাচল আরও কিছুদিন বন্ধ থাকার প্রয়োজন রয়েছে।
জাহিদ মালেক বলেন, বর্ডার এখনো বন্ধ আছে। আগামীতেও বন্ধ থাকবে। যতোদিন পর্যন্ত ভারতের অবস্থা মোটামুটি স্বাভাবিক না হয় ততোদিন খেয়াল রাখতে হবে। এ নিয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকলে কাজ করছেন।
তিনি বলেন, করোনার টিকা সংগ্রহে রাশিয়া, ইউকে, চীন ও আমোরিকার সঙ্গে কথা বলেছি। ফাইনাল কিছু হলে গণমাধ্যমে তা জানানো হবে। টিকার দ্বিতীয় ডোজের ঘাটতি রয়েছে। ঘাটতি টিকা সংগ্রহের প্রচেষ্টা চলছে। সাধারণ মানুষের মতো আমরাও এ নিয়ে চিন্তিত।
ঈদের সময় সারাদেশে রোগীদের সেবা করা হাসপাতালে চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যারা কাজ করেছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান।